মানব সভ্যতার ইতিহাস

“মানুষের ইতিহাস” থেকে আমরা জানতে পারি বহুকাল পূর্বে মানুষ শিকার করে জীবিকা নির্বাহ করত। আজ থেকে ১২ হাজার বছর পূর্বে প্রথম কৃষিকাজের সূচনা হয়। মানুষ যাযাবর থেকে গৃহবাসী হয়। গড়ে উঠে গ্রাম, নগর। পরিবার গঠিত হয়। আইন সৃষ্টি হয়। অর্থাৎ কৃষিবিপ্লব সংস্কৃতির ব্যাপক উন্নতি ঘটায়। সংস্কৃতির উন্নতির অবস্থাকে বলা হয় সভ্যতা। পৃথিবীর ভিন্ন ভিন্ন স্থানে ভিন্ন ভিন্ন সভ্যতা গড়ে উঠে। সাধারণত নদীকে কেন্দ্র করে এসব সভ্যতা গড়ে উঠে; কারণ নদীর তীরের উর্বর ভূমি ছিল চাষাবাদের জন্য অত্যন্ত উপযুক্ত স্থান। নদীর মাছ খাদ্যের চমৎকার উৎস। অর্থাৎ নদীর তীরেই গড়ে উঠে মানুষের প্রথম স্থায়ী আবাস।

 

“মানব সভ্যতার ইতিহাস” সিরিজে আমরা পৃথিবীর প্রাচীন সভ্যতাগুলো নিয়ে আলোচনা করব। আশা করি এর মাধ্যমে দর্শক বর্তমানে প্রচলিত জটিল ধারণাসমূহের উৎস ও তার বিবর্তন সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পাবেন।

মেসোপটেমিয়া সভ্যতা

মেসোপটেমিয়া সভ্যতা

মধ্যপ্রাচ্যের গুরুত্বপূর্ণ দুটি নদী ইউফ্রেটিস ও টাইগ্রিস। বর্তমান ইরাকের বেশির ভাগ এলাকা, ইরান, সিরিয়া ও তুরস্কের কিছু অংশ ছিল নদী দুটির অববাহিকা অঞ্চল। পলির কারণে

বিস্তারিত
মিশরীয় সভ্যতা

মিশরীয় সভ্যতা

আফ্রিকা মহাদেশের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি নদ নীল নদ। এটি ভিক্টোরিয়া হ্রদ থেকে উৎপন্ন হয়ে বিভিন্ন দেশ হয়ে ভূমধ্যসাগরে এসে পতিত হয়েছে। নীল নদ না থাকলে

বিস্তারিত
সিন্ধু সভ্যতা

সিন্ধু সভ্যতা

ভারতীয় উপমহাদেশের পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত সিন্ধু নদকে কেন্দ্র করে খ্রি.পূ. ৩৩০০ থেকে ১৩০০ খ্রি. পূর্বাব্দে যে সভ্যতা গড়ে উঠেছিল তাকেই ইতিহাসে সিন্ধু সভ্যতা নামে ডাকা হয়।

বিস্তারিত

যা হউক প্রধান এই চারটি সভ্যতা ছাড়াও গ্রিক সভ্যতা, রোমান সাম্রাজ্য, মায়া সভ্যতা ইত্যাদি প্রাচীন পৃথিবীতে অন্যতম স্থান দখল করেছিল। এমনকি সেসব সভ্যতার বেশ কিছু নিদর্শন মানব সভ্যতাকে বিকশিত করে এখনও টিকে আছে। পরবর্তীতে আমরা সেসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।