তেজস্ক্রিয়তা; তেজস্ক্রিয় পদার্থ এবং তেজস্ক্রিয় রশ্মি বা কণিকা

তেজস্ক্রিয়তা
তেজস্ক্রিয়তা

তেজস্ক্রিয়তা

যে প্রক্রিয়ায় কোনো পদার্থ স্বতস্ফূর্তভাবে ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে তেজক্রিয় রশ্মি বা কণিকা নির্গত করে, তাকে তেজস্ক্রিয়তা বলে।

১৮৯৬ সালে হেনরি বেকেরেল সর্বপ্রথম তেজস্ক্রিয় রশ্মির অস্তিত্ব প্রমাণ করেন।

তেজস্ক্রিয়তার প্রতীক:

 

 

তেজস্ক্রিয় পদার্থ

যেসব পদার্থ তেজক্রিয় রশ্মি বা কণিকা নির্গত করে, তাদের তেজস্ক্রিয় পদার্থ বলে।

যেমন: ইউরেনিয়াম-238, রেডিয়াম-226, পোলোনিয়াম-210 ইত্যাদি।

সাধারণত যেসব পদার্থের পারমাণবিক সংখ্যা ৮২-এর চেয়ে বেশি তারা তেজস্ক্রিয় হয়ে থাকে।

 

তেজস্ক্রিয় রশ্মি বা কণিকা

তেজস্ক্রিয় পদার্থ যেসব রশ্মি বা কণিকা নির্গত করে, তাদের তেজস্ক্রিয় রশ্মি বা কণিকা বলে।

যেমন: আলফা কণিকা, বিটা কণিকা, গামা রশ্মি ইত্যাদি।

তবে পজিট্রন, নিউট্রন, নিউট্রিনো ইত্যাদি কণিকাও নির্গত হতে পারে।

সম্পর্কিত অনুচ্ছেদসমূহ