Category: সাধারণ বিজ্ঞান

গামা রশ্মি

গামা রশ্মি কী? এর বৈশিষ্ট্য, ব্যবহার এবং ক্ষতিকর প্রভাব

গামা রশ্মি তেজস্ক্রিয় পদার্থের নিউক্লিয়াস থেকে উচ্চশক্তিসম্পন্ন যে তড়িতচৌম্বক বিকিরণ নির্গত হয়, তাকে গামা রশ্মি বলে। গামা রশ্মির প্রতীক γ।   গামা রশ্মির বৈশিষ্ট্য ১.

বিস্তারিত
বিটা কণা

বিটা কণিকা কী? বিটা কণার ধরণ, বৈশিষ্ট্য, ব্যবহার এবং ক্ষতিকর প্রভাব

বিটা কণা তেজস্ক্রিয় পদার্থ থেকে যে উচ্চগতিসম্পন্ন ইলেকট্রন (β⁻) বা পজিট্রন (β⁺) নির্গত হয়, তাকে বিটা কণিকা বলে। উদাহরণসরূপ কার্বন-১৪ (C-14), স্ট্রোনটিয়াম-৯০ (Sr-90) এবং ফসফরাস-৩২

বিস্তারিত
আলফা কণা

আলফা কণা কী? এর বৈশিষ্ট্য, ব্যবহার এবং ক্ষতিকর প্রভাব

আলফা কণা তেজস্ক্রিয় পদার্থ থেকে দুটি প্রোটন ও দুটি নিউট্রন দিয়ে গঠিত যে চার্জযুক্ত কণিকা নির্গত হয়, তাকে আলফা কণিকা বলে। এটি হিলিয়াম নিউক্লিয়াসের সমতুল্য।

বিস্তারিত
তেজস্ক্রিয়তা

তেজস্ক্রিয়তা; তেজস্ক্রিয় পদার্থ এবং তেজস্ক্রিয় রশ্মি বা কণিকা

তেজস্ক্রিয়তা যে প্রক্রিয়ায় কোনো পদার্থ স্বতস্ফূর্তভাবে ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে তেজক্রিয় রশ্মি বা কণিকা নির্গত করে, তাকে তেজস্ক্রিয়তা বলে। ১৮৯৬ সালে হেনরি বেকেরেল সর্বপ্রথম তেজস্ক্রিয় রশ্মির অস্তিত্ব

বিস্তারিত
গবেষণাগারে ব্যবহৃত সাংকেতিক চিহ্ন

গবেষণাগারে ব্যবহৃত সাংকেতিক চিহ্ন

গবেষণাগারে ব্যবহৃত বিভিন্ন সাংকেতিক চিহ্ন বা প্রতীকগুলি গবেষণার নিরাপত্তা এবং কার্যকরী পরিচালনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। নিচে কিছু সাধারণভাবে ব্যবহৃত সাংকেতিক চিহ্ন ও তাদের অর্থ বর্ণনা করা

বিস্তারিত
গবেষণার ধাপসমূহ

গবেষণার পদ্ধতি বা ধাপসমূহ

গবেষণা একটি সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়া অনুসরণ করে পরিচালিত হয়। নিচে গবেষণার ধাপসমূহ তুলে ধরা হলো:   সমস্যা চিহ্নিতকরণ (Problem Identification): গবেষণা শুরু করার প্রথম ধাপ হলো

বিস্তারিত
শক্তি কাকে বলে

শক্তি কাকে বলে

শক্তি বলতে এমন কিছু বোঝায় যার আকার, আয়তন, ভর ইত্যাদি বৈশিষ্ট্যসমূহ নেই; তবে কাজ করার সামর্থ্য রয়েছে। যেমন: শব্দ শক্তি, সৌর শক্তি, রাসায়নিক শক্তি ইত্যাদি।

বিস্তারিত
পদার্থ কাকে বলে

পদার্থ কাকে বলে

পদার্থ বলতে এমন কিছু বোঝায় যা স্থান দখল করে অবস্থান করে, যার ভর আছে। উদাহরণ: বই, চেয়ার, মানুষ, কম্পিউটার ইত্যাদি।   পদার্থের বৈশিষ্ট্য: স্থান দখল

বিস্তারিত
মহাবিশ্বের গঠন: পদার্থ ও শক্তি

মহাবিশ্বের গঠন: পদার্থ ও শক্তি

আনুমানিক ১৩৭৫ কোটি বছর পূর্বে অসীম ঘনত্ববিশিষ্ট একটি বস্তুকণায় মহাবিস্ফোরণ হয়। আর সেখান থেকেই জন্ম হয় আমাদের মহাবিশ্বের। মহাবিশ্ব গঠিত হয়েছে অগণিত সংখ্যক নক্ষত্র, ছায়াপথ,

বিস্তারিত