অনুচ্ছেদ

মানব সভ্যতার ইতিহাস

মেসোপটেমিয়া সভ্যতা

মেসোপটেমিয়া সভ্যতা

মধ্যপ্রাচ্যের গুরুত্বপূর্ণ দুটি নদী ইউফ্রেটিস ও টাইগ্রিস। বর্তমান ইরাকের বেশির ভাগ এলাকা, ইরান, সিরিয়া ও তুরস্কের কিছু অংশ ছিল নদী দুটির অববাহিকা অঞ্চল। পলির কারণে

বিস্তারিত
মিশরীয় সভ্যতা

মিশরীয় সভ্যতা

আফ্রিকা মহাদেশের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি নদ নীল নদ। এটি ভিক্টোরিয়া হ্রদ থেকে উৎপন্ন হয়ে বিভিন্ন দেশ হয়ে ভূমধ্যসাগরে এসে পতিত হয়েছে। নীল নদ না থাকলে

বিস্তারিত
সিন্ধু সভ্যতা

সিন্ধু সভ্যতা

ভারতীয় উপমহাদেশের পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত সিন্ধু নদকে কেন্দ্র করে খ্রি.পূ. ৩৩০০ থেকে ১৩০০ খ্রি. পূর্বাব্দে যে সভ্যতা গড়ে উঠেছিল তাকেই ইতিহাসে সিন্ধু সভ্যতা নামে ডাকা হয়।

বিস্তারিত

বাংলার ইতিহাস

বাংলা ভাষার উৎপত্তি

বাংলা ভাষার উৎপত্তি

বর্তমানে পৃথিবীতে সাড়ে তিন হাজারের বেশি ভাষা প্রচলিত আছে। তার মধ্যে বাংলা একটি। ভাষাভাষী জনসংখ্যার দিক থেকে বাংলা পৃথিবীর চতুর্থ বৃহত্তম মাতৃভাষা। বর্তমান পৃথিবীর (২০২৪)

বিস্তারিত
বাঙালি জাতির উদ্ভব

বাঙালি জাতির উদ্ভব

বাঙালি জাতি বলতে আমরা বাংলা ভাষায় কথা বলা জনগোষ্ঠীকে বুঝি। এদের স্থায়ী নিবাস বর্তমান বাংলাদেশে। তবে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা, বিহার, উড়িষ্যা ও আসামের কয়েকটি অঞ্চল

বিস্তারিত
বাংলা অঞ্চলের ইতিহাস

বাংলা অঞ্চলের ইতিহাস

বাঙালিদের প্রধান বাসস্থান বাংলাদেশ। এছাড়া ভারতের কিছু রাজ্য, যেমন পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, ত্রিপুরা ইত্যাদি অঞ্চলে এবং বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে প্রবাসী বাঙালিরা বসবাস করে। মূলত

বিস্তারিত
প্রাচীন বাংলার জনপদ

প্রাচীন বাংলার জনপদ

বাংলা বলতে আমরা যে অঞ্চলটিকে বুঝি বহুকাল পূর্বে তা এমন ছিল না। বাংলার বিভিন্ন অংশ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অঞ্চলে বিভক্ত ছিল; যা জনপদ নামে পরিচিত। চতুর্থ

বিস্তারিত
বাংলার ইতিহাসের যুগবিভাগ

বাংলার ইতিহাসের যুগবিভাগ

ভারতীয় উপমহাদেশ তথা ভারতবর্ষ বলতে আমরা যে ভূখন্ডটিকে বুঝি তা বিশাল এক ভূখন্ড। এর ইতিহাসও বেশ প্রাচীন। শিকারী যুগে এখানে মানুষের বসবাসের চিহ্ন পাওয়া গেছে।

বিস্তারিত
পরিব্রাজক

পরিব্রাজক

বিদেশী পরিব্রাজক বা পর্যটকদের বিবরণ ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান বলে বিবেচিত হয়। এখানে বাংলার ইতিহাস রচনায় অবদান রয়েছে এমন কিছু পর্যটকের বর্ণনা দেওয়া হয়েছে।   মেগাস্থিনিস

বিস্তারিত

মহাবিশ্বের ইতিহাস

মহাবিশ্বের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা

মহাবিশ্বের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা

সুপ্রাচীনকাল থেকেই উৎসুক মানব সমাজ মহাবিশ্বে পৃথিবীর অবস্থান জানতে চেষ্টা করেছিল। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ভ্রান্ত ধারণাও তারা প্রতিষ্ঠিত করেছিল। টলেমির মতবাদ অনুসারে ষোড়শ শতাব্দীর পূর্ব

বিস্তারিত
বিগ ব্যাং বা মহাবিস্ফোরণ তত্ত্ব

মহাবিশ্বের উৎপত্তি সম্পর্কিত বিগ ব্যাং বা মহাবিস্ফোরণ তত্ত্ব

আমরা ইতিমধ্যেই জেনেছি মহাবিশ্বে পৃথিবীর অবস্থান কোথায়। স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে এই বৈচিত্র্যময় পৃথিবী তথা মহাবিশ্বের উৎপত্তি কীভাবে হয়েছিল? মহাবিশ্ব এখন যেমন আছে পূর্বেও কি ঠিক

বিস্তারিত
ব্ল্যাক হোল বা কৃষ্ণগহ্বর

ব্ল্যাক হোল বা কৃষ্ণগহ্বর

মহাবিশ্ব গঠিত হয়েছে বিভিন্ন প্রকার বস্তুর সমন্বয়ে। যার মধ্যে রয়েছে গ্রহ, উপগ্রহ, নক্ষত্র, ছায়াপথ, নিহারীকা, ধূমকেতু, কৃষ্ণগহ্বর আরও কত কী! এসব মহাজাগতিক বস্তুসমূহের মধ্যে সবচেয়ে

বিস্তারিত
আকাশগঙ্গা ছায়াপথ

আকাশগঙ্গা ছায়াপথ

আমরা জানি পৃথিবী সৌরজগতের ক্ষুদ্র একটু অংশ। এটি অনবরত সূর্যকে প্রদক্ষিণ করছে। স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে এই সৌরজগৎ কার অংশ? সৌরজগৎ কাকে প্রদক্ষিণ করছে? তার নাম

বিস্তারিত
সৌরজগৎ

সৌরজগৎ

আমরা জানি সূর্যকে কেন্দ্র করে পৃথিবীসহ অন্যান্য গ্রহগুলো অনবরত ঘুরছে। এই চিরন্তন সত্যটি সপ্তদশ শতাব্দীতে গ্যালিলিও সর্বপ্রথম প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হন। শুধু গ্রহ নয়, সূর্যকে

বিস্তারিত
পৃথিবীর জন্মকথা

পৃথিবীর জন্মকথা

পৃথিবী! আমাদের বাসস্থান। কেবল আমরা নই; সকল জীবের বাসস্থান। এখনও পর্যন্ত আমাদের জানা একমাত্র স্থান যেখানে জীবন ধারণের উপযুক্ত পরিবেশ রয়েছে। এই পর্বে পৃথিবীর জন্ম

বিস্তারিত

সময় গণনার ইতিহাস

কীভাবে শুরু হলো সময় গণনা

কীভাবে শুরু হলো সময় গণনা

অ-নে-ক অ-নে-ক কাল আগের কথা। মানুষ তখন বাস করত বন-জঙ্গলে, গুহায়। জীবজন্তু শিকার করে খেত। সভ্যতার বিকাশ হয়নি তখনও। সময় নির্ধারণের একমাত্র অবলম্বন ছিল সূর্য।

বিস্তারিত
সময় গণনায় মেসোপটেমিয়া সভ্যতার অবদান

সময় গণনায় মেসোপটেমিয়া সভ্যতার অবদান

বর্তমান মধ্যপ্রাচ্যে অবস্থিত ইরাক ও ইরানের যায়গাগুলোকেই বলা হতো মেসোপটেমিয়া। খ্রিস্টপূর্ব ৫০০০ অব্দের কাছাকাছি সময়ে মেসোপটেমিয়ায় যে সভ্যতার জন্ম নিয়েছিল তাকে বলা হয় মেসোপটেমিয়া সভ্যতা।

বিস্তারিত

প্রয়োগ-অপপ্রয়োগ

তারিখ লেখার নিয়ম

তারিখ লেখার নিয়ম

তারিখ: ১৬ই আগস্ট, ২০২৩খ্রি. তারিখ: ১০ই মাঘ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ   ব্যাখ্যা: তারিখ লেখার পর একটি কোলন চিহ্ন দিতে হবে। কোলন চিহ্নের বিন্দুর মাঝখানে ফাঁকা থাকবে

বিস্তারিত

সংবিধান

সংবিধান কী

সংবিধান কী

কোন রাষ্ট্রের প্রকৃতি, জনগণ ও রাষ্ট্রের মধ্যে সম্পর্ক, রাষ্ট্রের অঙ্গসমূহ, তাদের কার্যাবলি, তাদের মধ্যে সম্পর্ক, নির্বাচন ইত্যাদি বিষয় সংবলিত দলিলই সংবিধান। অর্থাৎ কোন রাষ্ট্র সম্পর্কিত

বিস্তারিত
বাংলাদেশের সংবিধান রচনার ইতিহাস

বাংলাদেশের সংবিধান রচনার ইতিহাস

অন্তর্বর্তীকালীন সংবিধান: ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। তখন দেশ ছিল পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর দখলে। দেশকে শত্রুমুক্ত করতে ১০ই

বিস্তারিত
বাংলাদেশের সংবিধানের বৈশিষ্ট্যসমূহ

বাংলাদেশের সংবিধানের বৈশিষ্ট্যসমূহ

স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সংবিধানের নাম ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান’। এটি বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন। এর মাধ্যমেই বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালিত হয়। বাংলাদেশের সংবিধানের মূল বৈশিষ্ট্যসমূহ

বিস্তারিত
গণপরিষদ ও আইন পরিষদের মধ্যে পার্থক্য

গণপরিষদ ও আইন পরিষদের মধ্যে পার্থক্য

আইন বিভাগের সদস্যদের নিয়ে গঠিত পরিষদকে আইন পরিষদ বলে। বাংলাদেশের আইনসভার নাম জাতীয় সংসদ। জাতীয় সংসদের সদস্যদের নিয়ে আইন পরিষদ গঠিত হয়; যারা সাধারণত এম.পি.

বিস্তারিত
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের সূচিপত্র

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের সূচিপত্র

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের সূচিপত্র:     প্রস্তাবনা   প্রথম ভাগ:     প্রজাতন্ত্র                                        ০১-০৭ দ্বিতীয় ভাগ:    রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি                      ০৮-২৫ তৃতীয় ভাগ:    মৌলিক অধিকার                              

বিস্তারিত
সংবিধান পড়ার নিয়ম

সংবিধান পড়ার নিয়ম

বাংলাদেশের সংবিধানের নাম ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান’। বাংলাদেশের সংবিধানে ১১টি অধ্যায় রয়েছে। সংবিধানের কয়েকটি অধ্যায়কে একাধিক পরিচ্ছেদে ভাগ করা হয়েছে। বাংলাদেশের সংবিধানে মোট ১৩টি পরিচ্ছেদ রয়েছে।

বিস্তারিত
প্রস্তাবনা

বাংলাদেশের সংবিধানের প্রস্তাবনা

প্রস্তাবনা: প্রতিটি আইনের শুরুতেই প্রস্তাবনা থাকে। একে ঘোষণা বলা যায়। প্রস্তাবনার মাধ্যমে সংবিধানের মৌল নীতিমালা, মূলনীতি, রাষ্ট্রের লক্ষ্য, সংবিধান প্রণেতাদের আদি-ইচ্ছা ইত্যাদি জানা যায়। প্রস্তাবনাকে

বিস্তারিত
প্রজাতন্ত্র

গণতন্ত্র, প্রজাতন্ত্র, গণপ্রজাতন্ত্র কী

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান   অনুচ্ছেদ ০১ প্রজাতন্ত্র বাংলাদেশ একটি একক স্বাধীন ও সার্বভৌম প্রজাতন্ত্র, যাহা “গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ” নামে পরিচিত হইবে।   স্বাধীন রাষ্ট্র: কোন একটি

বিস্তারিত
প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রীয় সীমানা

প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রীয় সীমানা

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান   অনুচ্ছেদ ০২ প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রীয় সীমানা প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রীয় সীমানার অন্তর্ভুক্ত হইবে (ক) ১৯৭১ খ্রীষ্টাব্দের মার্চ মাসের ২৬ তারিখে স্বাধীনতা-ঘোষণার অব্যবহিত পূর্বে যে

বিস্তারিত

যুদ্ধ

১ম বিশ্বযুদ্ধের সূচনা

১ম বিশ্বযুদ্ধের সূচনা

প্রথম বিশ্বযুদ্ধ, যেখানে বিশ্বের অনেকগুলো দেশ অংশগ্রহণ করেছিল তার কারণ কখনও ক্ষুদ্র একটি ঘটনা হতে পারে না। তবে হ্যাঁ। যুদ্ধের সূচনা সামান্য একটি ঘটনাকে কেন্দ্র

বিস্তারিত
১ম বিশ্বযুদ্ধের পটভূমি

১ম বিশ্বযুদ্ধের পটভূমি

ফার্ডিন্যান্ডের হত্যাকান্ডের মাধ্যমে অস্ট্রিয়া ও সার্বিয়ার মধ্যকার যুদ্ধ শুরু হয়। কীভাবে এ যুদ্ধে বিভিন্ন দেশ জড়িয়ে পড়ে এবং তা মহাযুদ্ধের রুপ নেয় এখন আমরা তা

বিস্তারিত
১ম বিশ্বযুদ্ধে বিভিন্ন দেশের জড়িয়ে পড়ার কারণ

১ম বিশ্বযুদ্ধে বিভিন্ন দেশের জড়িয়ে পড়ার কারণ

২৮শে জুলাই ১৯১৪ সালে অস্ট্রো-হাঙ্গেরি এবং সার্বিয়ার মধ্যে প্রথম যুদ্ধ শুরু হয়। ফার্ডিনান্ডের মৃত্যুর প্রতিশোধ নেওয়ার অন্তরালে সার্বিয়াকে দখল করাই অস্ট্রো-হাঙ্গেরির উদ্দেশ্য ছিল। কিন্তু কিছুদিনের

বিস্তারিত

ভূগোল পরিচিতি

ভূগোল পরিচিতি

ভূগোল কী, ভূগোলের আলোচ্য বিষয়, ভূগোলের শাখা

ভূগোল ভূগোল শব্দের অর্থ পৃথিবীর বর্ণনা। ভূগোল শব্দের ইংরেজি প্রতিশব্দ Geography । Geo –               ভূ বা পৃথিবী Graphy-          বর্ণনা প্রাচীন গ্রিসের পদার্থবিদ ইরাটসথেনিস সর্বপ্রথম

বিস্তারিত
ভূগোলের বিভিন্ন শাখা

ভূগোলের কয়েকটি শাখার বর্ণনা

ভূবিদ্যা ভূবিদ্যা বা ভূতত্ত্ব এর ইংরেজি প্রতিশব্দ Geology। ভূবিজ্ঞানের যে শাখায় পৃথিবী, পৃথিবীর গঠন, পৃথিবী গঠনের উপাদানসমূহ, পৃথিবীর অতীত ইতিহাস এবং এর পরিবর্তন নিয়ে আলোচনা

বিস্তারিত

মানচিত্র

মানচিত্র

মানচিত্র, মানচিত্রের ইতিহাস, মানচিত্রের প্রকারভেদ

মানচিত্র সাধারণভাবে মানচিত্র বলতে ভূমির সাংকেতিক প্রতিচ্ছবিকে বোঝায়। দেশের সার্ভে বিভাগ কর্তৃক অনুমোদিত নির্ধারিত রং ব্যবহার করে কোন এলাকার ভূমির উল্লেখযোগ্য প্রাকৃতিক ও কৃত্তিম বস্তুসমূহকে

বিস্তারিত
পৃথিবীর মানচিত্র

পৃথিবীর মানচিত্র

পৃথিবী নামক যে গ্রহটিতে আমরা বসবাস করছি সেটি গোলাকার ত্রিমাত্রিক একটি গ্রহ। অধ্যয়নের জন্য পৃথিবী পৃষ্ঠকে সমতল এবং দ্বিমাত্রিক কাগজের উপর অঙ্কন করা হয়। এটিই

বিস্তারিত