জাতীয় সঙ্গীত, পতাকা ও প্রতীক

জাতীয় সংগীত, পতাকা ও প্রতীক
জাতীয় সংগীত, পতাকা ও প্রতীক

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান

 

অনুচ্ছেদ ০৪

জাতীয় সঙ্গীত, পতাকা ও প্রতীক

(১) প্রজাতন্ত্রের জাতীয় সঙ্গীত “আমার সোনার বাংলা”র প্রথম দশ চরণ।

(২) প্রজাতন্ত্রের জাতীয় পতাকা হইতেছে সবুজ ক্ষেত্রের উপর স্থাপিত রক্তবর্ণের একটি ভরাট বৃত্ত।

(৩) প্রজাতন্ত্রের জাতীয় প্রতীক হইতেছে উভয় পার্শ্বে ধান্যশীর্ষবেষ্টিত, পানিতে ভাসমান জাতীয় পুষ্প শাপলা, তাহার শীর্ষদেশে পাটগাছের তিনটি পরস্পরসংযুক্ত পত্র, তাহার উভয় পার্শ্বে দুইটি করিয়া তারকা।

(৪) উপরি-উক্ত দফাসমূহ-সাপেক্ষে জাতীয় সঙ্গীত, পতাকা ও প্রতীক সম্পর্কিত বিধানাবলী আইনের দ্বারা নির্ধারিত হইবে।

 

জাতীয় সংগীত:

কোন রাষ্ট্রের রাষ্ট্রীয় উপলক্ষ এবং জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃত যে গান গাওয়া হয় অথবা এর সংগীত বাজানো হয় তাকে বলে জাতীয় সংগীত।

এতে একটি জাতির আশা আকাঙ্ক্ষা ও গৌরবের প্রতিফলন ঘটে।

 

বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে “বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত” এই অনুচ্ছেদটি পড়ুন।

 

বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত

 

জাতীয় পতাকা:

প্রতিটি রাষ্ট্রের নিজস্ব প্রতীক-স্বরূপ, জাতীয় অনুষ্ঠানে ব্যবহৃত স্বতন্ত্র পতাকাকে বলা হয় জাতীয় পতাকা।

 

বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে “বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা” এই অনুচ্ছেদটি পড়ুন।

 

জাতীয় পতাকা
জাতীয় পতাকা

 

জাতীয় প্রতীক:

কোন সত্তার নিজস্ব প্রতীক হিসেবে যে প্রতীক একটি জাতীয় সম্প্রদায়কে বিশ্বের কাছে প্রকাশ করে তাকে জাতীয় প্রতীক বলে।

জাতীয় প্রতীকের উদ্দেশ্য হলো জাতির জনগণ, মূল্য, লক্ষ্য বা ইতিহাসের চাক্ষুষ, মৌখিক বা আইকনিক উপস্থাপনার মাধ্যমে জনগণকে একত্রিত করা। এই প্রতীকগুলি প্রায়শই দেশপ্রেম বা উচ্চাকাঙ্ক্ষী জাতীয়তাবাদের উদযাপনের অংশ হিসাবে চালু করা হয় (যেমন স্বাধীনতা, স্বায়ত্তশাসন বা পৃথকীকরণ আন্দোলন) এবং জাতীয় সম্প্রদায়ের সকল জনসাধারণকে অন্তর্ভুক্ত এবং প্রতিনিধিত্ব করে নকশা করা হয়।

বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে “বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীক” এই অনুচ্ছেদটি পড়ুন।

 

জাতীয় প্রতীক
জাতীয় প্রতীক

সম্পর্কিত অনুচ্ছেদসমূহ