পরিবেশ ও জীব-বৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও উন্নয়ন

পরিবেশ ও জীব-বৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও উন্নয়ন
পরিবেশ ও জীব-বৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও উন্নয়ন

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান

 

অনুচ্ছেদ ১৮ ক.

পরিবেশ ও জীব-বৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও উন্নয়ন

রাষ্ট্র বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নাগরিকদের জন্য পরিবেশ সংরক্ষণ ও উন্নয়ন করিবেন এবং প্রাকৃতিক সম্পদ, জীব-বৈচিত্র্য, জলাভূমি, বন ও বন্যপ্রাণির সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা বিধান করিবেন।

 

পরিবেশ:

আমাদের চারপাশে যা কিছু আছে তাই নিয়ে আমাদের পরিবেশ গঠিত।

 

পরিবেশের উপাদান:

পরিবেশের উপাদান মূলত চারটি। যথা:

  • মাটি,
  • পানি,
  • বায়ু ও
  • শব্দ।

 

জীববৈচিত্র্য:

পৃথিবীতে বিভিন্ন প্রকার জীব রয়েছে। জীবদের মধ্যে যে বৈচিত্র্য তাই জীববৈচিত্র্য।

বাস্তুসংস্থান টিকিয়ে রাখার জন্য জীববৈচিত্র্য রক্ষা করা মানুষের জন্য বাধ্যতামূলক। নতুবা মানুষের অস্তিত্ত্বই প্রশ্নের মুখে পড়বে।

 

টেকসই উন্নয়ন:

বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কোন ক্ষতি না করে পরিবেশের উন্নয়ন করাকে বলা হয় টেকসই উন্নয়ন।

পরিবেশের টেকসই উন্নয়ন বর্তমান সময়ে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও আলোচিত একটি বিষয়। টেকসই উন্নয়নের লক্ষে আন্তর্জাতিকভাবে ‘টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা’ গ্রহণ করা হয়েছে। ২০৩০ সালের মধ্যে এর ১৭টি লক্ষ্য্মাত্র অর্জন করতে সারা বিশ্ব একযোগে কাজ করে যাচ্ছে। এর মাধ্যমে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হবে কিন্তু পরিবেশ বা প্রাকৃতিক সম্পদের কোন ক্ষতি হবে না।

 

জীববৈচিত্র সংরক্ষণে সরকার অভয়ারণ্য ঘোষণা ও মেরিন প্রটেক্টেট এরিয়া ঘোষণা করেছে।

জলাভূমি সংরক্ষণে রামাসার কনভেনশন সমর্থন করেছে।

সম্পর্কিত অনুচ্ছেদসমূহ